ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে

ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র আমরা এটিকে অনেক নামে চিনি। তবে এটি হচ্ছে এমন একটি ব্যক্তিগত ডকুমেন্ট যা ব্যক্তির নাগরিকত্বের প্রমাণ বহন করে এবং এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নথি। এটি শুধু আমাদের নাগরিকত্বের প্রমাণ নয়, এটি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি কার্যক্রমে ব্যবহৃত হয়।

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে

অনেক সময়ে ভোটার আইডি কার্ডে আমাদের নামের বানান ভুল হতে পারে বা অন্যান্য ত্রুটি দেখা দিতে পারে। তাই, ভোটার আইডি কার্ডে নাম সংশোধন একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হয়ে দাঁড়ায়। তাই আমরা জানবো ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে।

পোস্ট সূচীপত্র: ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে?

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে?

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে আপনি কি সংশোধন করতে যাচ্ছেন- নিজ নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম তারিখ, রক্তের গ্রুপ নাকি ঠিকানা তার উপর ভিত্তি করে কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। তাই প্রথমে আপনি নিজের ভোটার আইডি কার্ডের ভুলটি নির্বাচন করুন। তার উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিচে দেওয়া হলো (ভোটার আইডি কার্ডে সমস্যার ধরণসমূহ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী) পয়েন্টে এগুলো যোগার করুন।

ভোটার আইডি কার্ডে সমস্যার ধরণসমূহ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী

ভোটার আইডি কার্ডে সমস্যা মূলত পাঁচ (০৫) ধরনের হতে পারে:
চলুন তবে এবার এই ভুলগুলো সংশোধন করতে কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে সে সম্পর্কে জেনে আসি:

নিজের নামের (বাংলা-ইংরেজী) ভুলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী

আপনি যদি দেখেন যে, আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের সাথে আপনার সার্টিফিকেট অথবা জন্ম নিবন্ধের নামের মিল পাচ্ছেননা তবে সেটি দ্রুত সংশোধন করে নিন। আপনি প্রথমে নির্বাচন করুন যে আপনার নামের কতটুকু ভুল রয়েছে। আমাদের অনেকের এমন হয় যে, আমাদের সার্টিফিকেট অথবা জন্ম নিবন্ধনের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের নামের মিল থাকেনা। তাই এটিকে সংশোধনের জন্য নিচে বর্নিত কাগজপত্রগুলো যোগার করুন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী:

  • আপনার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র (জেএসসি/এসএসসি/এইচএসসি/অনার্স-ডিগ্রী/মাস্টাস)
  • আপনার পাসপোর্ট (যদি থাকে)
  • আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স (যদি থাকে)
  • আপনার পৌরসভা/ইউনিয়ন/সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক একই ব্যক্তি মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র।
  • এফিডেভিট (যদি নামের অনেক পরিবর্তন হয়ে থাকে তবে এটি প্রয়োজন, কিন্তু নামে যদি সামান্য পরিবর্তন থাকে তবে এটির প্রয়োজন নেই এবং এটি পাওয়ার জন্য একজন উকিলের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এটি আপনাকে করে দিবেন)

পিতা-মাতার নামের ভুলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী

ভোটার আইডি কার্ডে পিতা-মাতার নামের ভুল যা একটি খুবই বড় ভুল বলে আমরা মনে করি। যেমন- নিজ সার্টিফিকেটে আছে একটা আর ভোটার আইডি কার্ডে হয়ে আছে আরেকটা। তাই এটিকে সংশোধনের জন্য নিচে বর্নিত কাগজপত্রগুলো যোগার করুন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী:

  • আপনার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র (জেএসসি/এসএসসি/এইচএসসি/অনার্স-ডিগ্রী/মাস্টাস)
  • পিতা-মাতার আইডি কার্ড
  • আপনার যদি কোন ভাই-বোন থাকে তবে তাদের আইডি কার্ড (অবশ্যই আপনি যে নামটি চাচ্ছেন সেটি যেন তাদের আইডি কার্ডে থাকে)
  • আপনার পাসপোর্ট (যদি থাকে)
  • এফিডেভিট (যদি নামের অনেক পরিবর্তন হয়ে থাকে তবে এটি প্রয়োজন, কিন্তু নামে যদি সামান্য পরিবর্তন থাকে তবে এটির প্রয়োজন নেই এবং এটি পাওয়ার জন্য একজন উকিলের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এটি আপনাকে করে দিবেন)

জন্ম তারিখ ভুলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী

আমাদের ভোটার আইডি কার্ডে জন্ম তারিখ ভুল এটি খুব কম মানুষেরই হয়ে থাকে। কিন্তু যাদের হয়ে আছে তারা এটিকে কিভাবে সমাধান করবেন এবং কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন সেটি সম্পর্কে এবার জেনে আসি।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী:

  • আপনার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র (জেএসসি/এসএসসি)
  • আপনার পাসপোর্ট (যদি থাকে)
  • আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স (যদি থাকে)
  • বয়স প্রমানের রিপোর্ট

রক্তের গ্রুপ ভুলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী

অনেকেই প্রশ্ন করেন যে, ভোটার আইডি কার্ডে রক্তের গ্রুপ ভুল হয়েছে এটি সংশোধন করতে কি কি লাগে? 

উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে বাংলাদেশের রেজিস্টার্ড কোন ক্লিনিক কিংবা হাসপাতাল থেকে রক্তের গ্রুপ এর নির্ভুল রিপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। তারপর সেই রিপোর্ট এর স্কান কপি জমা দিলেই সংশোধন হয়ে যাবে।

ঠিকানা ভুলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী

আমাদের ভোটার আইডি কার্ডে ঠিকানা মূলত পিছনের অংশে থাকে, তাই আমরা এটিকে গুরুত্ব সহকারে পরিবর্তন কিংবা সংশোধন করতে আগ্রহী প্রকাশ করি না। তবে জেনে রাখা ভালো এটি ভোটার আইডি কার্ডের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

উদাহরণস্বরূপ যদি বলি, আমাদের অনেকেরই বিভিন্ন বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ফোন থেকে ভোটার আইডি কার্ডে সামনের ও পিছনের দুটি দিকেরই ছবি জমা দিতে বলা হয়। তখন যদি আপনার দেওয়া সার্টিফিকেট কিংবা অন্য ডকুমেন্ট এর তথ্যের সাথে মিল না থাকে তাহলে আপনার ভেরিফিকেশন ফেইল আসতে পারে। যার কারণে আপনি উক্ত প্রোগ্রামটি এক্সেস করতে পারবেন না। তাই আমাদের সকলের জানা উচিত কিভাবে ঠিকানা সংশোধন করা যায় এবং ঠিকানা সংশোধন করতে কি কি কাগজ পত্র লাগে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী:

  • আপনার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন
  • আপনার পাসপোর্ট (যদি থাকে)
  • বাসার ইউটিলিটি বিলের কপি (গ্যাস/ বিদ্যুৎ/ পানি)
  • বাসার ট্যাক্স রশিদ কিংবা গ্রামের ক্ষেত্রে জমির খাজনা আদায়ের দাখিলা
  • আপনার পৌরসভা/ইউনিয়ন/সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক একই ব্যক্তি মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র ইত্যাদি।

তাহলে আমরা জেনে নিলাম যে, ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে। এখন আমরা যদি এমন কোনো সমস্যার সম্মুখীন হই তবে অবশ্যই এটি থেকে দ্রুত উত্তরণ হতে পারবো।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে

ভোটার আইডি কার্ডে নাম সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা

ভোটার আইডি কার্ডে নাম সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনার পরিচয় নিশ্চিত করে এবং সরকারি বিভিন্ন সেবা গ্রহণের সময় অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। যদি ভোটার আইডি কার্ডে আপনার নাম ভুল থাকে, তাহলে তা বিভিন্ন সমস্যার কারণ হতে পারে, যেমন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, পাসপোর্ট প্রাপ্তি, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র প্রাপ্তির ক্ষেত্রে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়াও, নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়ে অসুবিধার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই, সঠিক তথ্য প্রদান ও আইডি কার্ডের ভুল সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। নাম সংশোধন করার জন্য নির্বাচন কমিশন অফিসে আবেদন করা যায় এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা সম্ভব। এটি আপনার নাগরিক অধিকার সংরক্ষণের পাশাপাশি, ভবিষ্যতে যে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হওয়া থেকে রক্ষা করতে সহায়ক হবে।

ভোটার আইডি কার্ডে নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে সচেতনা

ভোটার আইডি কার্ডে নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে সচেতনতা থাকা অত্যন্ত জরুরি, কারণ এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা নাগরিকদের পরিচয় এবং ভোটাধিকার নিশ্চিত করে। নামের বানান ভুল বা অপ্রচলিত নাম থাকলে তা বিভিন্ন প্রশাসনিক জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে, যেমন ব্যাংকিং কার্যক্রম, জমির দলিল, এবং পাসপোর্ট প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এ ধরনের ভুল সংশোধনের জন্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে, যা অত্যন্ত সহজ এবং সবার জন্য উন্মুক্ত। অনেকেই এই প্রক্রিয়ার প্রতি উদাসীনতা প্রদর্শন করে, যা ভবিষ্যতে জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে। তাই, সঠিক নথিপত্র সংগ্রহ করে সময়মতো সংশোধন করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাতে প্রতিটি নাগরিক তাদের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেন এবং ভবিষ্যতে প্রশাসনিক বা আইনগত জটিলতা এড়াতে পারেন। এটি শুধুমাত্র ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য নয়, বরং জাতীয়ভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্যও অপরিহার্য।

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কত টাকা লাগে

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কত টাকা লাগে?

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কত টাকা লাগে? এটি নির্ভর করে আপনি নিজের এনআইডি কার্ডে কি সংশোধন করছেন। সরকার নির্ধারিত ফি’এর কথা যদি বলি তবে আপনার এনআইডি কার্ডটি যদি প্রথমবারের মতো নিজের নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম তারিখ এবং রক্তের গ্রুপ সংশোধন করেন তবে সে ক্ষেত্রে ২৩০ টাকা এবং সেই সাথে ফি প্রদানের জন্য কিছু চার্জ থাকে তা মিলিয়ে ২৪০ টাকার মতো সরকার কর্তন করে নেয়। আর আপনি যদি পরবর্তীতে আবার সংশোধন করেন তবে ৩৪৫ টাকা ও চার্জ সহ ধরে নিতে পারেন ৩৫০ টাকা সরকার কর্তন করে নেয়।

ঠিকানা সংশোধনের জন্য ১১৫ টাকা ও চার্জ সহ ১২০ টাকা ধরে নিতে পারেন। তবে এটি আপনি নিজে নিজে করতে পারবেনা অবশ্যই আপনাকে নিজ উপজেলার নির্বাচন কমিশনে গিয়ে সরাসরি সেখান থেকে এটি করতে হবে কিন্তু আপনি চাইলে নিজের নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম তারিখ এবং রক্তের গ্রুপ নিজে-নিজে সংশোধন করতে পারবেন।

সংশোধনের পরবর্তী পদক্ষেপ

এনআইডি কার্ড সংশোধনের পরবর্তী পদক্ষেপ হলো এটি কখন নাগাদ সংশোধন হয়ে আসবে সেটি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা। মূলত এটি আপনার সংশোধনের উপর ভিত্তি করে সময় নিয়ে সংশোধিত হয়ে আসে এবং আপনি সংশোধনের সময় যে মোবাইল নাম্বারটি প্রদান করেছিলেন সে মোবাইল নাম্বারে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের হটলাইট ১০৫ নাম্বার থেকে একটি খুদে বার্তা আসে যেখানে লেখা থাকবে- "প্রিয় নাগরিক, আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। অনুগ্রহ করে সংশোধিত এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করুন অথবা নিকটস্থ নির্বাচন অফিস থেকে সংগ্রহ করুন।" এটি ইংরেজিতে থাকতে পারে। তাই সজাক থাকুন আপনার আবেদনের ৭-১০ দিনের ভেতরে এটি আসতে পারে। কিন্তু যদি দেখে ৭-১০ পেরিয়ে যাওয়ার পরও আসছে না তবে আপনার নির্বাচন কমিশনে গিয়ে যোগাযোগ করুন। তারা যাচাই করে আপনাকে বিস্তারিত জানিয়ে দিবে। 

আমরা আজকে আমাদের মূল বিষয়- ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে শেষাংশে চলে এসেছি। আমরা আশাবাদী যে আপনি আমাদের লেখাটি সম্পূর্ণ উপর থেকে নিচাব্দী পড়েছেন।

শেষাংশ

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে এই বিষয়ের শেষাংশে বলা যায়- ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। এটি আমাদের বিভিন্ন কাজে আসে। আমরা কোন দেশের নাগরিক এটি হচ্ছে আমাদের পরিচয় বহন করে। তাই ভোটার আইডি কার্ডে কোনো প্রকারের ভুলত্রুটি রাখা যাবেনা। যদি ভুলবশতঃ এটি হয়ে যায় তবে দ্রুত সময়ের মধ্যে আমাদের এটি সংশোধন করতে হবে এবং সংশোধনের ধাপগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আমাদের জেনে নিতে হবে।

আমরা আশা করছি আপনি আমাদের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়েছেন এবং ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। 

আমাদের মূল লক্ষ্য হলো আপনাদের মাঝে সঠিক তথ্যগুলোকে উপস্থাপন করা এবং পৌঁছে দেওয়া এবং এতে আপনাদের সহযোগীতা আমরা একান্তভাবে কাম্য করছি। লেখাটি আপনাদের পরিবার, বন্ধু-বান্ধব ও আরো অন্যান্যদের নিকট শেয়ার করে তাদেরও এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি জানার সুযোগ করে দিন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url